ঢাকা,শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

ফাঁসিয়াখালী ও মেদাকচ্ছপিয়া সহ-ব্যবস্হাপনা কমিটির সাধারণ সভা সম্পন্ন

মঙ্গলবার (৯ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে চকরিয়া উপজেলার মোহনা মিলনায়তনে সভারটির কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
সভাটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ ফকরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে নেকম প্রকল্পের উপজেলার কর্মকর্তা মনির আহমদ।
সভায় বক্তরা বলেন-একটি দেশে যে পরিমাণ বন থাকা দরকার,সেটুকু নেই।সুতরাং যেটুকু আছে,তার থেকে আরো উন্নতি,উন্নয়ন করার লক্ষে বনবিভাগের সঙ্গে নেকম সংস্থা কাজ করেছেন।বনবিভাগের সঙ্গে কাজ করে কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের বনায়ন,জীব-বৈচিত্র সংরক্ষণ,বনপ্রাণী বিচরণ স্হান তৈরী হিসাবে বনায়ন রক্ষায় সাধ্যমত প্রচেষ্ঠায় করেছেন নেকমের অধিন সিএমসি,সিপিজি,ভিসিএফ কমিটির সদস্যেরা।বন পাহার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধিতে ইকো লাইফ প্রকল্প(নেকম) সহায়তায় প্রায় ১৬০০ জন উপকারভোগীকে বিভিন্ন ট্রেডে তাদেরকে হাঁস-মুরগ পালন,মৎস্য চাষ,নার্সারী উত্তোলন, টেইলারিং,নকঁশীকাথা,টুপি তৈরী,ভার্মি কম্পোস্ট, কতুতর পালন,ড্রাগন চাষ,ক্ষুদ্র ব্যবসা ও মাছচাষ সহ কীবিকায়নে ত্বরান্বিত করার সার্বিক সহযোগিতা করা হয় এবং তা তদারকি কর হয়ে থাকে।সিএমসি,সিপিজি,ভিসিএফ সদস্যেরা বনবিভাগকে বন রক্ষা,জবরদখল প্রতিরোধে কাজের ফলে এই এলাকার বনাঞ্চলের গাছপালার উন্নতি ও জায়গা দখর রোধ সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ছয়মাস অন্তর-অন্তর সভায় আয়-ব্যয়ের হিসাব-নিকাশ উত্তাপন করা হয়,হয়েছে।
অনুষ্ঠানটি পবিত্রি কোরআন তেলাওয়াত মধ্য দিয়েই শুরু কার্যক্রম। পরে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন, ফাঁসিয়াখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য কমিটির সভাপতি সাবেক অধ্যক্ষ ফরিদ উদ্দিন।
অনুষ্ঠানটি ইউএস-এইড এর ইকো লাইফ কার্যক্রম ও নেকম সংস্থার সহযোগিতায় করা হয়েছে।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন,কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের বিভাগীয় বনকর্মকর্তা(ডিএফও) মোঃ আনোয়ার হোসেন সরকার,বিশেষ অতিথি নেকম ইকো লাইফ প্রকল্পের ডিপিডি ড.শফিকুর রহমান।এছাড়াও নেকম প্রকল্পের জেলায় দায়িত্বরত কর্মকর্তা,  ফাঁসিয়াখালীর রেঞ্জ কর্মকর্তা মেহরাজ উদ্দিন ও ফুলছড়ির রেঞ্জকর্মকর্তা হুমায়ূন আহমেদ সহ দুই রেঞ্জাধিন সকল বিটকর্মকর্তা,চাকরিযা থানার ওসি তদন্ত মোঃ ইয়াছিন,মালুমঘাট হাইওয়ে থানার ইনর্চাজ( ইন্সপেক্টর) মোঃ মেহেদী হাসান এবং দুই রেঞ্জাধিন দুই কমিটির সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

পাঠকের মতামত: